Logo

  বঙ্গাব্দ

Follow US on Social Media

 শীর্ষ সংবাদ
🔴 টিজার প্রকাশের পর ট্রলের মুখে পড়লেও, জোভানের সেই নাটকই এখন দর্শকপ্রিয়তার শীর্ষে। 🔴 রায়পুরে তিন যুবক ও দুই নারীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। 🔴 রণবীরের নায়িকা হচ্ছেন কি কৃতি স্যানন? 🔴 রিমঝিমের বিয়ের কেনাকাটা আর করা হলো না। 🔴 টিউলিপকে অভিযুক্ত মনে করছে দুদক — মন্তব্য চেয়ারম্যানের 🔴 শপথ ছাড়াই মেয়রের মর্যাদায় সংবর্ধিত হলেন ইশরাক। 🔴 ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারান মোহাম্মদ কাজেমি। 🔴 আমীর খসরু 🔴 গণমাধ্যম আজও ফ্যাসিবাদী শক্তির ছায়া থেকে বের হয়ে আসতে পারেনি। 🔴 ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়াল মাদ্রিদের ম্যাচগুলোর সময়সূচি জেনে নিন 🔴 ইসরায়েলিরা আর নেতানিয়াহুর ওপর ভরসা করতে পারছে না 🔴 এইচএসসি পরীক্ষায় যেসব নির্দেশনা অনুসরণ করা আবশ্যক 🔴 "সমস্যার সমাধানে কখনো কখনো যুদ্ধ অনিবার্য: ট্রাম্প" 🔴 মহম্মদপুরে আমিনুর রহমান কলেজ ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির আয়োজনে বর্ণাঢ্য আনন্দ মিছিল 🔴 ইরানের পাল্টা হামলায় ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চরম হুমকির মুখে পড়েছে। 🔴 মাদক ও অস্ত্রসহ সাবেক সংসদ সদস্যের ছেলেকে আটক করা হয়েছে। 🔴 মোবাইল চুরির ঘটনার জেরে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। 🔴 গোপালগঞ্জে পাঁচটি যানবাহনের সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্যসহ ২ জন নিহত হয়েছেন। 🔴 ইরানি হামলায় ইসরায়েল বিধ্বস্ত, দুই শতাধিক হতাহত 🔴 ইরানের হামলায় ইসরাইলের সাত সেনা আহত হয়েছে। 🔴 সড়ক দুর্ঘটনায় মহম্মদপুর থানার উপ-পরিদর্শক বোরহান উদ্দিনের মর্মন্তুদ মৃত্যু 🔴 প্রেস ক্লাব মহম্মদপুরে নেতৃত্বের নতুন সূচনা: দায়িত্ব নিলেন টুটুল-মাসুদ 🔴 এমসিসি বাউন্ডারি লাইনের ক্যাচ সংক্রান্ত নিয়মে পরিবর্তন আনছে। 🔴 ইরানে ইসরায়েলের হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা প্রকাশ্যে নিরপেক্ষ হলেও পেছনে সক্রিয় রয়েছে। 🔴 দীর্ঘ অপেক্ষার পর রাজধানীতে দেখা মিলল আরামদায়ক বৃষ্টির। 🔴 ইরানের সরকার পতনের লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্রকে সংঘাতে টানার পরিকল্পনা। 🔴 বেতন কমলেও বার্সেলোনায় যেতে আগ্রহী ‘ইয়ামালের ঘনিষ্ঠ বন্ধু’। 🔴 প্রেস সচিব প্রধান উপদেষ্টার লন্ডন সফর নিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। 🔴 রাশমিকাকে দেখে মুগ্ধ ধানুশ। 🔴 দুর্ঘটনায় পড়া বিমানে গুজরাটের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীও ছিলেন। 🔴 টি-টোয়েন্টি দলের অধিনায়কত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর কারণ ব্যাখ্যা করলেন শান্ত। 🔴 একটি জাল টানতেই উঠে এল ৪৩ মণ ইলিশ। 🔴 হার্টে ব্লকেজ আছে কি না, তা বাড়িতে বসেই কিছু উপসর্গের মাধ্যমে বোঝা যেতে পারে। রক্ত পরীক্ষা ছাড়াও তিনটি লক্ষণে এটি অনুমান করা সম্ভব। 🔴 বঙ্গোপসাগরে বিরল প্রজাতির একটি মাছ ধরা পড়েছে। 🔴 তানিন সুবহাকে দাফন করা হয়েছে তাঁর বাবার কবরের পাশে। 🔴 বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করায় খেলোয়াড় ও কোচদের উপহার হিসেবে দেওয়া হলো বিলাসবহুল গাড়ি। 🔴 শাকিব যে পরামর্শটি অপুকে দিলেন 🔴 ফিফার ক্লাব বিশ্বকাপ কি শুরু হওয়ার আগেই ব্যর্থতার সঙ্কেতে? 🔴 স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেছেন, তারেক রহমানের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। 🔴 বাংলাদেশ থেকে নেপালের পথে দুই প্রথিতযশা সাংবাদিক 🔴 করোনা রোধে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৭ দফা সতর্কতা নির্দেশনা 🔴 আইনি সুবিধা নিতে এনআইডি কার্ডে ৫ (পাঁচ) বছর বয়স কমিয়ে অপচেষ্টায় পাখি মৃধা! 🔴 নতুন চুক্তি প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে যে ধরনের নিশ্চয়তা প্রত্যাশা করছে ইরান 🔴 গরু নিয়ে টানাটানি কিংবা চাঁদাবাজির চেষ্টা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না: র‌্যাব-১১ এর কমান্ডিং অফিসার 🔴 ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে নির্বিঘ্ন ঈদযাত্রা নিশ্চিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে পুলিশ। 🔴 শেরপুরে পালিত হলো লোকনাথ ব্রহ্মচারীর ১৩৫তম তিরোধান উৎসব। 🔴 সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ‘গুরুত্বপূর্ণ সুখবর’ 🔴 পরিবহনে ডাকাতি রোধের জন্য যাত্রীদের ছবি তোলা হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা 🔴 শান্ত জোভানের প্রাণবন্ত প্রেমিকা তটিনী! 🔴 স্বামী ও স্ত্রীর ঝুলন্ত মৃতদেহ পাওয়া গেছে। 🔴 টেন্ডার সম্পন্ন হওয়ার পরও প্রকল্প বাতিলের সুপারিশে ক্ষোভে উত্তাল হবিগঞ্জবাসী। 🔴 সালাহউদ্দিন শেখ হাসিনাসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে গুমের অভিযোগ আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনালে দাখিল করেছেন। 🔴 লন্ডনে কোরআন পুড়িয়ে দেয়ার অভিযোগে একজন ব্যক্তিকে শাস্তি প্রদান করা হলো। 🔴 ঈদের পরে দলে যোগ দিতে চান এবাদত। 🔴 আইপিএলে ইতিহাস রচনার দ্বারপ্রান্তে বেঙ্গালুরু ও পাঞ্জাব। 🔴 অভিনেত্রী তানিন সুবহা আইসিইউতে চিকিৎসাধীন। 🔴 ডিসেম্বরে চালু হচ্ছে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, নেপাল থেকেও আসছে ৪০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। 🔴 বায়তুল মোকাররমে ঈদুল আজহার নামাজের সময় নির্ধারণ। 🔴 দুপুরের আগে যেসব এলাকায় ঝড় বৃষ্টি হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে। 🔴 স্টেট ইউনিভার্সিটিতে খাদ্য নিরাপত্তা ও জনস্বাস্থ্য রক্ষায় সেমিনার অনুষ্ঠিত। 🔴 প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদের বৈঠক শুরু হয়েছে। 🔴 প্রেম করে বিয়ের আট মাস পর যুবকের আত্মহত্যা। 🔴 তাজউদ্দীন আহমদ কলেজের নাম অপরিবর্তিতই থাকছে। 🔴 গাড়িতে ট্রাকের ধাক্কা, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন বাপ্পি 🔴 খাগড়াছড়ি-লংগদু সড়ক তলিয়ে গিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। 🔴 প্রথমবারের মতো মা ও ছেলে একসঙ্গে 🔴 পিএসজিকে এমবাপ্পে-নেইমারের অভিনন্দন 🔴 ইসরায়েল গাজায় অভিযান চালিয়ে নিজেদের ২০ জিম্মিকে মেরে ফেলেছে 🔴 রায় প্রদানের পর জামায়াত আমিরের মন্তব্য 🔴 ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকার সময় নিয়মিতভাবে মাদক সেবন করতেন ইলন মাস্ক। 🔴 রাশেদ সীমান্তের ‘যাত্রা বিরতি’ নাটকে ৫০০ শিল্পীর অংশগ্রহণ। 🔴 কাদের গনি চৌধুরী বলেছেন, জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক। 🔴 কারাগারে ভর্তি পরীক্ষা দেবেন সাংবাদিক জিসান 🔴 লঘুচাপের কারণে সমুদ্র হয়েছে উত্তাল, সঙ্গে থেমে থেমে হচ্ছে বৃষ্টি। 🔴 সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের আশার প্রতীক: জনাব এ এস এম হুমায়ুন কবীর 🔴 অবশেষে ট্রাম্পের পাশ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন মাস্ক। 🔴 ‘ইন্টেরিম রিমেম্বার, ইলেকশন ইন ডিসেম্বর’ 🔴 "অতীতের আপিল বিভাগ আজহারের উপস্থাপিত তথ্যপ্রমাণ যথাযথভাবে মূল্যায়ন করতে ব্যর্থ হয়েছে।" 🔴 বাবা-ছেলের জোটের ফাঁদে পড়লেই পরিণতি হয় দাসত্বের জীবন। 🔴 জামায়াত নেতা এটিএম আজহার মুক্তি পেয়েছেন। 🔴 ‘তাণ্ডব’ সিনেমার ডাবিং সম্পন্ন করতে বর্তমানে কলকাতায় রয়েছেন জয়া আহসান। 🔴 সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে সচিবালয়ে তীব্র আন্দোলন চলছে। 🔴 আগামী মঙ্গলবার ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার লিভ টু আপিলের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে। 🔴 বিশ্বব্যাংক দিয়েছে সুখবর। 🔴 ঢাকায় পার্বত্য চট্টগ্রাম সমিতির নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠিত 🔴 সারজিসের আহ্বান বিএনপির প্রতি। 🔴 উপদেষ্টাদের নিয়ে বৈঠকে সভাপতিত্ব করলেন প্রধান উপদেষ্টা 🔴 সালমান খানের সহশিল্পী মুকুল দেব পরলোক গমন করেছেন। 🔴 ২৫ বছরের পথচলায় নানা রকমের রং দেখেছি: শাকিব খান 🔴 "প্রধান উপদেষ্টা সন্ধ্যায় বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন।" 🔴 "ড. ইউনূসকে নেতৃত্বে রেখেই সমাধান চান রাজনীতিকরা।" 🔴 এভারেস্ট জয়ের ছবি শেয়ার করে শাকিল বললেন, ‘আমি এখন পৃথিবীর সর্বোচ্চ শিখরে দাঁড়িয়ে আছি।’ 🔴 পদত্যাগ করেছেন কুয়েটের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য 🔴 ঈদের পূর্বেই বাজারে আসছে ২০, ৫০ ও ১০০০ টাকার নতুন নোট। 🔴 সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে ছাত্রদলের শাহবাগ অবরোধ, রাজধানীতে তীব্র যানজট 🔴 লজ্জাজনক সিরিজ হারের পর আত্মজিজ্ঞাসায় লিটন দাস 🔴 ড্রাম ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত 🔴 ইশরাক হোসেনের শপথে আর কোনো বাধা নেই: হাইকোর্টে রিট খারিজ

"ড. ইউনূসকে নেতৃত্বে রেখেই সমাধান চান রাজনীতিকরা।"

প্রতিবেদকঃ অরণ্য প্রতিবেদক
প্রকাশিতঃ ১০:৪১ এএম, ২৪ মে ২০২৫
"ড. ইউনূসকে নেতৃত্বে রেখেই সমাধান চান রাজনীতিকরা।"

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে রেখেই দ্রুত নির্বাচনসহ দেশের চলমান সংকটের সমাধান চান রাজনীতিকরা। বৃহস্পতিবার রাতে প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগের গুঞ্জনের পর গতকাল রাজনীতিবিদদের অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে এ বিষয়ে নিজের মতামত তুলে ধরেছেন। কেউ কেউ সংবাদমাধ্যমের কাছেও মতামত ব্যক্ত করেছেন। তাদের বেশিরভাগই চলমান পরিস্থিতিতে সবাইকে সতর্ক থেকে ঐক্য বজায় রাখার পক্ষে। অধিকাংশ রাজনীতিক মনে করেন, জাতির বৃহত্তর স্বার্থে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়ারে রাখতে হবে। বিশ্লেষকরাও বলছেন, ড. ইউনূস পদত্যাগ করলেই সব সংকটের সমাধান হবে—এটি মনে করার কারণ নেই। এতে বরং সংকট আরও তীব্র হবে, ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে বিপ্লবের মূল চেতনাও।

মিয়ানমারের রাখাইনে ‘মানবিক করিডোর’, চট্টগ্রাম বন্দরের একটি টার্মিনাল বিদেশি কোম্পানিকে দেওয়া, জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ না দেওয়া, বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণের মেয়র পদে শপথ পড়ানো নিয়ে অচলাবস্থা, নারী সংস্কার কমিশন বাতিলসহ বেশকিছু ইস্যু ঘিরে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তী সরকারের দূরত্ব ক্রমেই বাড়ছে। দায়িত্বশীল সূত্রগুলো বলছে, গত চার দিন একটানা চেষ্টা করেও প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি সাক্ষাৎ পেতে ব্যর্থ হয়েছে। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষেও বারবার সর্বদলীয় বৈঠক আহ্বানের তাগিদ দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু কোনো অনুরোধেই তিনি সাড়া দেননি। জুলাই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতৃবৃন্দ ছাড়া আর কোনো দলই পাচ্ছে না প্রধান উপদেষ্টার দেখা। এর মধ্যে বৃহস্পতিবার রাতে খবর ছড়ায়—প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন। এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করার পর ড. ইউনূস পদত্যাগের বিষয়ে ভাবছেন বলে জানালে গুঞ্জন আরও ডালপালা মেলে। এরই ধারাবাহিকতায় দেশে জরুরি অবস্থা জারি হচ্ছে—এমন গুঞ্জনও ছড়ায়। সবমিলিয়ে গত কয়েক দিনের ঘটনায় জটিল রাজনৈতিক সমীকরণে অস্থিরতা দেখা দেয় দেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে। এমন পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক নেতাদের অনেকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট দিয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার পাশাপাশি নিজেদের মধ্যে ভেদাভেদ ভুলে ঐক্য গড়ে তোলার কথা বলেন।

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বৃহস্পতিবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে লেখেন, ‘জাতীয় স্বার্থে স্পর্শকাতর ও বিতর্কিত বিষয়গুলো আসুন সবাই এড়িয়ে চলি। সংকট উত্তরণে ইতিবাচক ভূমিকা কেবল জাতিকে উপকৃত করবে। নেতিবাচক ভূমিকা কখনোই কল্যাণ বয়ে আনে না।’ আরেকটি পোস্টে তিনি লেখেন, ‘ফ্যাসিবাদবিরোধী সব পক্ষকে মান-অভিমান ও ক্ষোভ একদিকে রেখে জাতীয় স্বার্থে দূরদর্শী ও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য আন্তরিকভাবে অনুরোধ জানাই। যার যার অবস্থান থেকে সর্বোচ্চ দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করি। আল্লাহতায়ালা এই জাতিকে সাহায্য করুন এবং সব ধরনের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করুন। আমিন।’

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, ‘ড. ইউনূসের পদত্যাগে কোনো শূন্যতা তৈরি হবে না। তবে বিএনপি চায় সম্মানের সঙ্গে ড. ইউনূস থাকুক এবং নির্বাচনী রোডম্যাপ দিয়ে জাতিকে সংকট থেকে মুক্ত করুক। নির্বাচনী রোডম্যাপই বর্তমান সংকট সমাধানের একমাত্র পথ।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপি ড. মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগ চায় না, বিএনপি চায় নির্বাচনী রোডম্যাপ। কিন্তু সেদিকে না গিয়ে সংস্কারের কথা বলে সময়ক্ষেপণ করা হচ্ছে। তবু তিনি কোনো কারণে আবেগের বশবর্তী হয়ে পদত্যাগ করলে জাতি নতুন বিকল্প বেছে নেবে।’

সালাহউদ্দিন আরও বলেন, ‘বিএনপি সোমবার থেকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টা করেও পায়নি। সরকারের ভেতরে আওয়ামী দোসর এবং উচ্চাভিলাষী কেউ কেউ বিএনপিকে প্রতিপক্ষ ভাবে।’

এদিকে, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করবেন না বলে গতকাল দুপুরে ফেসবুকে একটি পোস্ট দেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব। তবে পরে আবার পোস্টটি মুছেও ফেলেন তিনি। পোস্টটিতে তিনি লিখেছিলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগ করবেন না। তার ক্ষমতার প্রয়োজন নেই। কিন্তু বাংলাদেশের জন্য, বাংলাদেশের শান্তিপূর্ণ গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য অধ্যাপক ইউনূসের দরকার আছে।’ পোস্টটি মুছে ফেলার পর দেওয়া আরেক পোস্টে তিনি জানান, মুছে ফেলা পোস্টটিতে তিনি তার ব্যক্তিগত মত দিয়েছিলেন।

উদ্ভূত রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, জাতির বৃহত্তর স্বার্থে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে চেয়ারে রাখতে হবে। বর্তমান পরিস্থিতির উন্নতি না হলে আগামী দিনের পরিস্থিতির জন্য সবাই আফসোস করবেন। এ জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় একে অন্যের বিরুদ্ধে তির্যক বক্তব্য না দিয়ে জাতীয় ঐক্যের জন্য সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। তিনি বলেন, সেনাপ্রধানের সর্বশেষ বক্তব্য আইএসপিআর বা সরকারি তথ্যসূত্রের আলোকে আসা উচিত ছিল। সেইসঙ্গে বিএনপির সঙ্গে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে, সেখানে সমঝোতামূলক পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। সেটি হতে পারে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পরামর্শ নিয়ে কিছু রাজনৈতিক মেধাসম্পন্ন লোককে উপদেষ্টা পরিষদে যুক্ত করা। পাশাপাশি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যেসব উপদেষ্টার কারণে জাতীয় অনৈক্য তৈরি হয়েছে, তাদের পদত্যাগ করার আহ্বান জানান মঞ্জু।

হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগরীর সেক্রেটারি মাওলানা মামুনুল হক গতকাল এক সমাবেশে বলেন, ‘অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস অভিভাবকের দায়িত্ব নিয়েছেন। আমাদের সেনাপ্রধান দেশের স্তম্ভ। আপনারা ব্যক্তিগত মান-অভিমানের কারণে মানুষের স্বপ্ন ফিকে হতে দেবেন না।’ ক্ষমতা নিয়ে মারামারি-হানাহানি করা সমীচীন হবে না উল্লেখ করে মামুনুল হক সব রাজনৈতিক দলের উদ্দেশে বলেন, ‘টাইম ফ্রেম বেঁধে দেশকে এগিয়ে নেওয়া সম্ভব না। একের পর এক দাবি আদায়ের সংস্কৃতি অব্যাহত থাকলে এই দেশকে ধ্বংসের হাত থেকে কেউ রক্ষা করতে পারবে না।’ তিনি জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়া সব দল ও সংগঠনের প্রতি ঐক্যের ডাক দেন।

এদিকে, কবি ও রাষ্ট্রচিন্তক ফরহাদ মজহার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে বলেছেন, “প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস পদত্যাগের ইচ্ছা প্রকাশ করে ‘ভুল করেছেন’। ‘পদত্যাগ’ করা হবে ড. ইউনূসের ব্যর্থতা, তার জন্য আত্মঘাতী। কোনো ব্যক্তি বা দল নয়, তার উচিত জনগণের ঐতিহাসিক অভিপ্রায়কে সম্মান করা, কোনো দল বা গোষ্ঠীর চাপে বিভ্রান্ত না হয়ে জনগণের ওপর আস্থা রাখা’।” তিনি আরও লেখেন, ‘লক্ষ্য অর্জনের জন্য জনগণ চায় প্রধান উপদেষ্টা ও বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর সঙ্গে ড. ইউনূসের ভুল বোঝাবুঝির অবসান হোক। নির্বাচন অবশ্যই যত দ্রুত সম্ভব হতে হবে, কিন্তু কুচক্রী মহলের ষড়যন্ত্রে সেনাপ্রধান তার এখতিয়ারের বাইরে নির্বাচন নিয়ে যে মন্তব্য করেছেন, তা লুটেরা ও মাফিয়া শ্রেণিকে আবার ক্ষমতায় বসানোর যুক্তি। গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারী জনগণ তা মেনে নেবে না। দেশকে বিভিন্ন শক্তির ক্ষমতা দখলের প্রতিযোগিতার ময়দান ও গৃহযুদ্ধের দিকে ঠেলে দেওয়ার দায় তখন সেনাপ্রধানের ওপর বর্তাবে।’

এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় তার ফেসবুক আইডিতে লেখেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতিকে সব ধরনের আধিপত্যবাদ থেকে মুক্ত করে স্বাধীন ও সার্বভৌমভাবে পরিচালনা করাই আমাদের লক্ষ্য। ড. ইউনূসকে জনগণকে দেওয়া সংস্কার, বিচার ও ভোটাধিকারের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে হবে। উনাকে দায়িত্বে থেকেই রাজনৈতিকভাবে সব সমস্যার সমাধান করতে হবে। জুলাই ঘোষণাপত্র নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই দিতে হবে। ঘোষিত টাইম ফ্রেমের মধ্যেই নির্বাচন হবে। নির্বাচনের আগে মৌলিক সংস্কারের জুলাই সনদ রচিত হবে। নির্বাচনের আগে জুলাই গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান হবে এবং বিচারের রোডম্যাপ আসতে হবে। নতুন সংবিধানের জন্য গণপরিষদ ও আইনসভার নির্বাচন একই সঙ্গে দিতে হবে।’

এর আগে বৃহস্পতিবার রাতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ফেসবুকে এক পোস্টে লেখেন, ‘বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, নর্থ ও দিল্লি জোটভুক্ত হয়ে যে কুমির ডেকে আনছেন, তা আপনাদেরই খাবে। আপনারা তাদের একজন নন। আপনাদের শুধু সাময়িকভাবে কাজে লাগানো হয়েছে। আমাদের না আছে মরার ভয়, না আছে হারাবার কিছু। একমাত্র আফসোস, গণতান্ত্রিক রূপান্তর আর এ দেশের মানুষের ভাগ্য—কোনোটিই ইতিবাচক পথে যাবে না আর কী।’ তিনি আরও লেখেন, ‘স্বপ্ন দেখে স্বপ্নভঙ্গের কষ্টই বোধহয় এ দেশের ভাগ্য।’

অন্যদের মধ্যে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা ফেসবুকে লেখেন, ‘রাজনৈতিক শক্তিগুলোর ক্ষুদ্র স্বার্থের দ্বন্দ্ব ও পারস্পরিক অবিশ্বাস আমাদের গণতান্ত্রিক রূপান্তরকে চরম ঝুঁকির মুখে ফেলছে। বৃহস্পতিবার ছিল জুলাই অভ্যুত্থানের পর থেকে অন্যতম কঠিন রাত।’ তিনি আরও লেখেন, ‘এটা দোষারোপের সময় নয়। এটা আত্মসমালোচনার সময়। ইতিহাস আমাদের শেখায়—যারা পরিবর্তনকে ভয় পায়, তারা প্রায়ই বিভাজন ও মেরূকরণকে ব্যবহার করে পুরোনো শাসনব্যবস্থাকে নতুন মুখোশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করে। আমরা যেন সেটা এখানে ঘটতে না দিই। আমাদের গোষ্ঠীবাদী মানসিকতার ঊর্ধ্বে উঠতে হবে। এই বিপ্লব ছিল জনগণের। আর সেই জনগণের প্রতিই আমাদের দায়িত্ব—সংযম দেখানো, সংলাপে এগিয়ে আসা এবং ঐক্য ধরে রাখা। আসুন, এটি হোক বিভক্তির নয়—ঐক্যের একটি মোড়।’

বিদ্যমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে গতকাল শুক্রবার বিকেলে এক বিবৃতিতে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সভাপতি আ স ম আবদুর রব বলেন, ফ্যাসিবাদী শাসনের বিপরীতে জনগণের সক্রিয় অংশগ্রহণভিত্তিক, গণমুখী ও গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে একটি সমন্বিত, সর্বজনীন ও গণভিত্তিক প্রজাতন্ত্র গঠনে জুলাই অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে সংস্কারের লক্ষ্যে ‘জাতীয় সনদ’ দ্রুত প্রণয়ন এই মুহূর্তে অনিবার্য হয়ে পড়েছে। তিনি বলেন, এই সনদ হবে জাতির সর্বস্তরের মানুষের ন্যূনতম ঐকমত্যের প্রতিফলন। এটি হবে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক সুবিচারভিত্তিক গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র গঠনের প্রতিশ্রুতি। জাতীয় সনদ হবে রাষ্ট্র ও নাগরিকের মধ্যে একটি নতুন সামাজিক চুক্তি, যেখানে সাংবিধানিক সংস্কারসহ জনগণের আকাঙ্ক্ষা প্রতিফলিত হবে। এই সনদের ভিত্তিতেই গণঅভ্যুত্থানকারী শক্তিগুলোর মধ্যে জাতীয় ঐক্য কার্যকর হবে।

দেশের চলমান রাজনৈতিক উত্তেজনা আলাপ আলোচনার মাধ্যমে প্রশমন করা সম্ভব বলে মনে করেন খেলাফত মজলিসের শীর্ষ নেতৃত্ব। গতকাল সংগঠনের পল্টনের কার্যালয়ে আমিরে মজলিস মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদের সভাপতিত্বে ও সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব জাহাঙ্গীর হোসাইনের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে নেতারা বলেন, দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তরণে বিভিন্ন দল ও পক্ষের মধ্যে পারস্পরিক মতপার্থক্য-বিভেদ দূর করতে সংলাপ শুরু করা প্রয়োজন। প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ বা অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে অন্যদের মতপার্থক্যের যেসব খবর প্রকাশিত হচ্ছে, তাতে জনগণ খুবই উদ্বিগ্ন ও শঙ্কিত। ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য অটুট রাখার স্বার্থে সবাইকে আন্তরিক হতে হবে। রাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে নিজ নিজ গণ্ডির মধ্যে থেকে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করতে হবে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন নায়েবে আমির আহমদ আলী কাসেমী, অধ্যাপক আব্দুল্লাহ ফরিদ, যুগ্ম মহাসচিব ড. মোস্তাফিজুর রহমান ফয়সল, অধ্যাপক মো. আবদুল জলিল ও আমিনুর রহমান ফিরোজ।

এদিকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখপাত্র উমামা ফাতেমা ফেসবুকে লেখেন, ‘দেশ কোনো ধরনের রাজনৈতিক ঐক্যের পথে নেই। এই ঐক্য ভেঙে গেছে গত সেপ্টেম্বর, অক্টোবরের দিকেই। খোলসটা ছিল একরকমভাবে। বর্তমানে খোলসটাও খুলে পড়ছে, তাই অনেকে অবাক হচ্ছে। সব পক্ষ যদি কিছুটা পরিপক্বতা দেখাত, শহীদদের জীবনের কথা ভেবে কিছুটা ছাড় দিত, তাহলে অন্তত নির্বাচনের আগ পর্যন্ত দেশটা স্ট্যাবল থাকত। দেশটা স্ট্যাবল না হতে দেওয়ার জন্য অনেক ধরনের ফোর্স ভেতরে সক্রিয় আছে। আর জুলাইয়ের সব লড়াকু শক্তিই ক্ষমতা প্রশ্নে অস্থির হয়ে গেছে। যেন গোটা দেশটাই একটা খেলামাত্র।’

টিজার প্রকাশের পর ট্রলের মুখে পড়লেও, জোভানের সেই নাটকই এখন দর্শকপ্রিয়তার শীর্ষে।
টিজার প্রকাশের পর ট্রলের মুখে পড়লেও, জোভানের সেই না…
রায়পুরে তিন যুবক ও দুই নারীকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রায়পুরে তিন যুবক ও দুই নারীকে কারাগারে পাঠানো হয়ে…
রণবীরের নায়িকা হচ্ছেন কি কৃতি স্যানন?
রণবীরের নায়িকা হচ্ছেন কি কৃতি স্যানন?
রিমঝিমের বিয়ের কেনাকাটা আর করা হলো না।
রিমঝিমের বিয়ের কেনাকাটা আর করা হলো না।
ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারান মোহাম্মদ কাজেমি।
ইসরায়েলি হামলায় প্রাণ হারান মোহাম্মদ কাজেমি।
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়াল মাদ্রিদের ম্যাচগুলোর সময়সূচি জেনে নিন
ক্লাব বিশ্বকাপে রিয়াল মাদ্রিদের ম্যাচগুলোর সময়সূচি জে…
ইসরায়েলিরা আর নেতানিয়াহুর ওপর ভরসা করতে পারছে না
ইসরায়েলিরা আর নেতানিয়াহুর ওপর ভরসা করতে পারছে না
এইচএসসি পরীক্ষায় যেসব নির্দেশনা অনুসরণ করা আবশ্যক
এইচএসসি পরীক্ষায় যেসব নির্দেশনা অনুসরণ করা আবশ্যক
"সমস্যার সমাধানে কখনো কখনো যুদ্ধ অনিবার্য: ট্রাম্প"
"সমস্যার সমাধানে কখনো কখনো যুদ্ধ অনিবার্য: ট্রাম্প"
ইরানের পাল্টা হামলায় ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চরম হুমকির মুখে পড়েছে।
ইরানের পাল্টা হামলায় ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থ…
মাদক ও অস্ত্রসহ সাবেক সংসদ সদস্যের ছেলেকে আটক করা হয়েছে।
মাদক ও অস্ত্রসহ সাবেক সংসদ সদস্যের ছেলেকে আটক করা হয়…
মোবাইল চুরির ঘটনার জেরে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে।
মোবাইল চুরির ঘটনার জেরে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা…
গোপালগঞ্জে পাঁচটি যানবাহনের সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্যসহ ২ জন নিহত হয়েছেন।
গোপালগঞ্জে পাঁচটি যানবাহনের সংঘর্ষে পুলিশের এক সদস্য…
ইরানি হামলায় ইসরায়েল বিধ্বস্ত, দুই শতাধিক হতাহত
ইরানি হামলায় ইসরায়েল বিধ্বস্ত, দুই শতাধিক হতাহত
ইরানের হামলায় ইসরাইলের সাত সেনা আহত হয়েছে।
ইরানের হামলায় ইসরাইলের সাত সেনা আহত হয়েছে।
আরো পড়ুন »

রাজনীতি এর আরো খবর: