জুলাই মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতির মূল চালিকাশক্তি ছিল চালের দাম। এ মাসে খাদ্যপণ্যের মোট মূল্যস্ফীতির মধ্যে ৫১ দশমিক ৫৫ শতাংশ অবদান এসেছে চাল থেকে। পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) প্রকাশিত মাসিক ইকোনমিক আপডেট অ্যান্ড আউটলুক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। রোববার (১৭ আগস্ট) সংস্থাটি প্রতিবেদনটি প্রকাশ করে। প্রতিবেদন অনুযায়ী, খাদ্য মূল্যস্ফীতির মধ্যে চালের অবদান ৩৮ দশমিক ৮৭ শতাংশ। এর বাইরে ফলের অবদান ১০ দশমিক ৪৫ শতাংশ, তেলের ৭ দশমিক ৩৪ শতাংশ এবং মাংসের অবদান ১ দশমিক ৪ শতাংশ।
এছাড়া প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, জুলাই মাসে সামগ্রিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৫৫ শতাংশে, যা জুনে ছিল ৮ দশমিক ৪৮ শতাংশ। গত বছরের ডিসেম্বর থেকে টানা সাত মাস ধরে মূল্যস্ফীতি নিম্নমুখী ছিল। তবে হঠাৎ ঊর্ধ্বগতির কারণে আগস্ট মাসেও মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে।